পশ্চিম এশিয়ার উত্তেজনার মাঝে কী পদক্ষেপ করতে চলেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প? তাঁর সমাজমাধ্যমের পোস্ট ঘিরে তা নিয়ে রহস্য আরও বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। জি৭ সম্মেলন ছেড়ে ইতিমধ্যে বেরিয়ে গিয়েছেন তিনি। সফরসূচি কাটছাঁট করে ওয়াশিংটনে ফিরছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্পের বক্তব্য, ইজরায়েল এবং ইরানের মধ্যে যুদ্ধ থামানোর থেকেও বড় কিছু করতে চলেছেন তিনি। তবে কী পদক্ষেপ, তা স্পষ্ট করেননি ট্রাম্প। তাঁর পদক্ষেপের দিকে সকলকে নজর রাখার পরামর্শ দিয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট।
ইজরায়েল এবং ইরানের মধ্যে সংঘর্ষ মঙ্গলবার পঞ্চম দিনে পড়ল। দু’পক্ষই একে অন্যের উপর হামলা চালাচ্ছে। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতির জন্যই জি৭ সম্মেলনের সূচি সম্পূর্ণ না-করে ফিরতে হচ্ছে ট্রাম্পকে। আমেরিকার পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিয়ো মঙ্গলবার রাতেই ওয়াশিংটনে ফিরছেন বলে খবর। ইতিমধ্যে জি৭ বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছেন তিনি।
তবে ট্রাম্পের দাবি, তাঁর সফরসূচি কাটছাঁটের কারণ নিয়ে ভুল ব্যাখ্যা করছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁ। ইজরায়েল এবং ইরানের মধ্যে সংঘর্ষ বিরতির জন্য ট্রাম্প ওয়াশিংটনে ফিরছেন— মাক্রোঁ নাকি এমনটাই বলে বেড়াচ্ছেন বলে দাবি ট্রাম্পের। এই নিয়েই ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের উপর অসন্তুষ্ট তিনি। মাক্রোঁ নিজেকে প্রচারের মধ্যে রাখতে চান বলে খোঁচা দিয়ে ট্রাম্পের দাবি, মাক্রোঁ ‘ভুল’ কথা বলছেন।
সমাজমাধ্যমে ট্রাম্প লেখেন, “আমি কেন ওয়াশিংটনে ফিরছি, সে বিষয়ে কোনও ধারণাই নেই তাঁর (মাক্রোঁর)। আর যা-ই হোক, এর সঙ্গে সংঘর্ষ বিরতির কোনও সম্পর্ক নেই। বিষয়টি এর থেকেও অনেক বড়। জানি না ইচ্ছাকৃত ভাবে কি না, কিন্তু ইমানুয়েল সবসময় বাজে বকেন। নজর রাখুন।”
কী উদ্দেশ্য নিয়ে ট্রাম্প সফরসূচিতে কাটছাঁট করে আমেরিকায় ফিরছেন, তা এখনও পুরোপুরি স্পষ্ট নয়। হোয়াইট হাউসের প্রেসসচিব ক্যারোলিন লেভিট জানিয়েছেন, পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতির জন্যই তিনি আমেরিকায় ফিরছেন। তবে নির্দিষ্ট ভাবে কোনও কারণ ব্যাখ্যা করেনি হোয়াইট হাউস। জি৭ সম্মেলনে ট্রাম্প জানান, তাঁকে যত দ্রুত সম্ভব ফিরে যেতে হবে ওয়াশিংটনে। তিনি বলেন, “আমাকে ফিরতে হবে। এটা খুবই জরুরি।” তিনিও সেখানে কোনও কারণ ব্যাখ্যা করেননি।
তবে সফরসূচি কাটছাঁটের খবর প্রকাশ্যে আসার কিছু সময় আগেই ট্রাম্প সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেন। তেহরান থেকে সকলকে অন্যত্র সরে যাওয়ার জন্য বলেন তিনি। যদিও এর কোনও কারণ ওই পোস্টে উল্লেখ করেননি ট্রাম্প। তিনি লেখেন, “আমি যে ‘চুক্তি’তে ইরানকে সই করতে বলেছিলাম, তা ইরানের করে নেওয়া উচিত ছিল। কী লজ্জার বিষয়, মানুষের জীবন কী ভাবে নষ্ট হচ্ছে! সহজ ভাষায় বলতে গেলে, ইরান পরমাণু অস্ত্র রাখতে পারে না। আমি বার বার বলেছি!” এর পরের বাক্যেই তিনি লেখেন, “প্রত্যেকের অবিলম্বে তেহরান থেকে সরে যাওয়া উচিত!”
ইজরায়েল এবং ইরানের মধ্যে সংঘর্ষ মঙ্গলবার পঞ্চম দিনে পড়ল। দু’পক্ষই একে অন্যের উপর হামলা চালাচ্ছে। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতির জন্যই জি৭ সম্মেলনের সূচি সম্পূর্ণ না-করে ফিরতে হচ্ছে ট্রাম্পকে। আমেরিকার পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিয়ো মঙ্গলবার রাতেই ওয়াশিংটনে ফিরছেন বলে খবর। ইতিমধ্যে জি৭ বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছেন তিনি।
তবে ট্রাম্পের দাবি, তাঁর সফরসূচি কাটছাঁটের কারণ নিয়ে ভুল ব্যাখ্যা করছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁ। ইজরায়েল এবং ইরানের মধ্যে সংঘর্ষ বিরতির জন্য ট্রাম্প ওয়াশিংটনে ফিরছেন— মাক্রোঁ নাকি এমনটাই বলে বেড়াচ্ছেন বলে দাবি ট্রাম্পের। এই নিয়েই ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের উপর অসন্তুষ্ট তিনি। মাক্রোঁ নিজেকে প্রচারের মধ্যে রাখতে চান বলে খোঁচা দিয়ে ট্রাম্পের দাবি, মাক্রোঁ ‘ভুল’ কথা বলছেন।
সমাজমাধ্যমে ট্রাম্প লেখেন, “আমি কেন ওয়াশিংটনে ফিরছি, সে বিষয়ে কোনও ধারণাই নেই তাঁর (মাক্রোঁর)। আর যা-ই হোক, এর সঙ্গে সংঘর্ষ বিরতির কোনও সম্পর্ক নেই। বিষয়টি এর থেকেও অনেক বড়। জানি না ইচ্ছাকৃত ভাবে কি না, কিন্তু ইমানুয়েল সবসময় বাজে বকেন। নজর রাখুন।”
কী উদ্দেশ্য নিয়ে ট্রাম্প সফরসূচিতে কাটছাঁট করে আমেরিকায় ফিরছেন, তা এখনও পুরোপুরি স্পষ্ট নয়। হোয়াইট হাউসের প্রেসসচিব ক্যারোলিন লেভিট জানিয়েছেন, পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতির জন্যই তিনি আমেরিকায় ফিরছেন। তবে নির্দিষ্ট ভাবে কোনও কারণ ব্যাখ্যা করেনি হোয়াইট হাউস। জি৭ সম্মেলনে ট্রাম্প জানান, তাঁকে যত দ্রুত সম্ভব ফিরে যেতে হবে ওয়াশিংটনে। তিনি বলেন, “আমাকে ফিরতে হবে। এটা খুবই জরুরি।” তিনিও সেখানে কোনও কারণ ব্যাখ্যা করেননি।
তবে সফরসূচি কাটছাঁটের খবর প্রকাশ্যে আসার কিছু সময় আগেই ট্রাম্প সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেন। তেহরান থেকে সকলকে অন্যত্র সরে যাওয়ার জন্য বলেন তিনি। যদিও এর কোনও কারণ ওই পোস্টে উল্লেখ করেননি ট্রাম্প। তিনি লেখেন, “আমি যে ‘চুক্তি’তে ইরানকে সই করতে বলেছিলাম, তা ইরানের করে নেওয়া উচিত ছিল। কী লজ্জার বিষয়, মানুষের জীবন কী ভাবে নষ্ট হচ্ছে! সহজ ভাষায় বলতে গেলে, ইরান পরমাণু অস্ত্র রাখতে পারে না। আমি বার বার বলেছি!” এর পরের বাক্যেই তিনি লেখেন, “প্রত্যেকের অবিলম্বে তেহরান থেকে সরে যাওয়া উচিত!”